বরাকের নাট্য আন্দোলন: সময়ের প্রয়াস

বরাক উপত্যকায় একসময় নাটক ছিল সংস্কৃতির প্রাণ। শিলচর রবীন্দ্রভবন এবং অন্যান্য স্থানীয় মঞ্চে বিভিন্ন নাট্যগোষ্ঠী তাদের সৃজনশীল নাটক পরিবেশন করত।
তবে, বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মাধ্যমের আধিপত্যে নাটক দর্শকের অভাবে সংকটে পড়েছে। নাট্য শিল্পীদের পাশে দাঁড়িয়ে, নতুন প্রজন্মকে এই শিল্পে আকৃষ্ট করতে স্কুল-কলেজে নাট্য কর্মশালা এবং নাট্য প্রদর্শনী আয়োজন অত্যন্ত প্রয়োজন।

  • Related Posts

    রাত পোহালেই হিন্দুদের বারো মাসে তেরো পার্বনের

    ঊনকোটি জেলার গ্রামীণ অঞ্চলে, বিশেষত ফটিকরায়, পৌষ সংক্রান্তি উপলক্ষে “বুড়ি ঘর” (খড় ও বাঁশ দিয়ে তৈরি একটি ঘর) তৈরির প্রাচীন ঐতিহ্য এখনও জীবন্ত। আধুনিকতার প্রভাব বৃদ্ধির পরেও, রাজেন্দ্র নগর গ্রামসহ অন্যান্য গ্রামে যুবকরা এই প্রাচীন রীতিকে রক্ষা করে হ্যান্ডস-অনভাবে বুড়ি ঘর তৈরি করছে। এই ঘরে রান্না করা এবং একসাথে খাওয়ার প্রথা গ্রামের মানুষের মধ্যে ঐক্য ও আনন্দ সৃষ্টি করে, যা গ্রামবাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি উজ্জ্বল উদাহরণ।

    শারদীয় উৎসব: বরাকের প্যান্ডেলের জৌলুস

    শারদীয় দুর্গাপূজা বরাক উপত্যকার অন্যতম প্রধান উৎসব। শিলচর, করিমগঞ্জ, এবং হাইলাকান্দির প্যান্ডেলগুলো শুধু ধর্মীয় নয়, বরং শিল্প এবং স্থাপত্যের অপূর্ব উদাহরণ।প্রতিবছর থিম প্যান্ডেল এবং পরিবেশবান্ধব প্রতিমা তৈরি করার প্রতিযোগিতা ক্রমশ…